আমাদের বৈশিষ্ট্যঃ
- শচীন্দ্র কলেজ সম্পূর্ণ রাজনীতিমুক্ত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই কলেজের কোন ছাত্র-ছাত্রী/শিক্ষক বা কর্মচারী কোন রাজনৈতিক দল, উপ-দলের সদস্য বা রাজনৈতিক মতাদর্শের সমর্থক হতে পারবেন না বা কোন প্রকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিজে জড়িত হতে পারবেন না বা অন্যকে প্ররোচিত করতে পারবেন না। এই বিধানের বরখেলাপ করলে কলেজ হতে বহিষ্কার বা চাকুরীচ্যুত করা হবে।
- ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন বিষয় সংস্কৃতসহ কৃষি শিক্ষা ও কম্পিউটার শিক্ষার মত অত্যাধুনিক বিষয়সমূহ অধ্যয়নের ব্যবস্থা আছে।
- প্রতি বিষয়ে প্রতি বছর পাঁচটি এবং পূর্ণ শিক্ষাবর্ষে দশটি টিউটোরিয়্যাল পরীক্ষা নেয়া হবে।
- বছরের প্রথমেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষক তাঁর বিষয়ের/পত্রের পাঠ্যসূচিকে চার পর্বে ভাগ করবেন। একাদশ শ্রেণিতে দুই পর্ব এবং দ্বাদশ শ্রেণিতে দুই পর্ব পড়াবেন।
- সাময়িক, বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার ফলাফলসহ ছাত্র/ছাত্রীদের ক্লাসের উপস্থিতির তথ্য অভিভাবককে প্রতিটি পরীক্ষার পরপরই অবহিত করা হয়।
- একাদশ শ্রেণির মাঝামাঝি সময় পাঠ্যসূচির প্রথম পর্ব সমাপ্ত করে এর উপর সাময়িক পরীক্ষা নেয়া হয়। একাদশ শ্রেণির শেষার্ধে পাঠ্যসূচির দ্বিতীয় পর্ব সমাপ্ত করে উভয় পর্বের উপর বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া হয়। দ্বাদশ শ্রেণির মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে পাঠ্যসূচির তৃতীয় পর্ব সমাপ্ত করে তৃতীয় অংশের উপর আরো একটি সাময়িক পরীক্ষা নেয়া হয়। দ্বাদশ শ্রেণির দ্বিতীয়ার্ধের পাঠ্যসূচি অর্থাৎ চার পর্বের ওপর ১০/১২ পেপার বির্বাচনী
পরীক্ষা নেয়া হবে। - বার্ষিক পরীক্ষার পর অভিভাবক-শিক্ষক সভা আহবান করে কলেজের পাঠোন্নতির বিষয় আলোচনা করা হয়। পাঠোন্নতির ক্ষেত্রে অভিভাবকদের পরার্মশ সম্ভাব্যক্ষেত্রে গ্রহণ করা হয়।
- গরিব ও মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের বিনা বেতনে পড়ার সুযোগসহ বৃত্তি প্রদান করা হয়।
- কলেজের একটি তিনতলাবিশিষ্ট সুদৃশ্য ছাত্রাবাস আছে। মেধার ভিত্তিতে ছাত্রাবাসে ভর্তি করা হবে।
- ছাত্রাবাসে ভর্তি হতে ইচ্ছুক ছাত্রদের জন্য ছাত্রাবাস নিয়মাবলি পালনীয়।